মুজতবা সেখ, বীরভূমের দুবরাজপুর মৌরাক্ষী নদী ধারেই কাছেই ছিল বসতবাড়ি।
জমি ক্ষেত খামার আব্বুজানের জীবন দর্শন সত্য সন্ধানী ভীষণ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ
করেছিলেন বহু পূর্ব পুরুষ আগে নবাব হোসেন শাহ আমলে তৎকালীন অত্যন্ত অত্যাচারী
জমিদার, পুরোহিত, অগ্রদানী ব্রাক্ষ্মণ, কুলীন ব্রাক্ষ্মণ শত বিবাহের প্রস্তাবে সানন্দে রাজী হতেন।
কিশোরী নারী দেহ ভোগ চরিতার্থ করার জন্য লালসা কামনা উদগ্রীব হয়ে থাকতেন।
ভরণ পোষনের ঐ কুলীন বাউন আর রান্নার বাউনের বিশেষ তফাত বলতে অংশ মং ঢং চং শং ,
ঐ বংশ পরম্পরা বাপ ঠাকুরদা প্রপিতামহ কাছ হতে সামান্য তালপাতার নকল করা পুথি
( রামতনু লাহিরীর তৎকালিন বঙ্গ সমাজ, হুতোম প্যাঁচ নকশা প্রাচীন গ্রন্থাদি সমাজ দর্শন র-- তথ্য সংগ্রহ)
( এক ব্যাপারে স্বামী বিবেকানন্দ এর ভাই ভুপেন্দ্র
শ্রুতি ঐ শুনে শুনে পুজোর মন্তর মুখস্ত করতেন আজ ও বহু বাউনদের মধ্যে সংস্কৃত মন্ত্র এর
মানে জানেন না -- আরবী ভাষা, হিব্রু ভাষা, বাইবেলের প্রাচীন ল্যাটিন মিশ্রিত ইংরাজী ভাষা না বুঝেও
তোমার নগদ নবাবী আমলে মোহর নয়, কিছু অর্থের ও দান সামগ্রীর জন্য বিবাহ করে কুলীন কন্যা
উদ্ধার করতেন। দু চার বছর পর পর ঐ কুলীন
ছিলেন সৎ শিক্ষক
No comments:
Post a Comment