বাংলাদেশের খুলনার সুমনা বাউরি বাপ ঘরামি কাজ করে ঘর বাঁধার কাজ কিনতু নিজের ঘরেই বানভাসি প্রতি বছর এই একই বন্যার জন্য সংসারের হাল ধরে টানার দরকার রাত নেই তাই অভাব অনটনের তীব্র কষাঘাত এ তিন মেয়ে মধ্যেই সুমনা বড় মেয়ে গ্রামের এক মাসীর কথায় চলেছে কাজে সন্ধানে মাস গেলে মোটা অঙ্কের অর্থ ভালো থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। নদগ টাকা সুমনার মা মালতি আঁচলে বেঁধে রাখলো, মেয়েও মাসি কিনে দেওয়া লাল রঙের সালোয়ার কামিজ সবুজ ওড়না ঠোঁটে লাল রঙ ষোল বছরের সুমনা বেশ হাসিখুশি মেজাজে চলেছে কাজ করতে।
দালাল চক্রের সদস্যাদের এই মাসি কোলকাতার সীমান্তের কাঁটাতারের গলে রাতের অন্ধকারে জীবনের
নারী পাচার চক্রের খপ্পরে পড়ে মুনসি গঞ্জ রেড লাইট এলাকাতেই দেহ ব্যবসা সুমনা ঠাঁই হল প্রথম প্রথম খুব কষ্ট দায়ক যন্ত্রনা শরীরের বিভিন্ন অংশ ক্ষত বিক্ষত আহত মানসিক চাপ প্রয়োগে বিধস্ত। আশ্চর্য সময়,
সময়ে একদিন সুমনা অভ্যস্ত সুনিপুণ ছলাকলা শিখে গেলাম। না টাকা আর বাড়িতে পাঠাতে পরলোকগমন না ঐ এককালীন যা মাসি সুমনের মাকে দিয়ে ছিলো।
হঠাৎই একদিন রাতে পুলিশ রেড করলো অল্প বয়সী সুমনার মতন আলো, গোপা, সুমনা পুলিশ ধরে নিয়ে গেল সব যোগসাজশ রয়েছে। কাউকেই গ্রেফতার করা গেল না পালিয়ে গেছে আগেই খবর পেয়েই।
আলিপুর আদালতে মযাজিসটরেট, Magistrate তিন নাবালিকাদের বারুইপুর এক সরকারের হোমে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
সুমনার সঙ্গে ভুবনের সাথে আদালতের ভেতরে ও বাহিরে চোখে চোখে কথা হবে গেছে কি ভাবে সরকারের হোক থেকে আঁড়কাঁটি এর সাহায্য সরকারের কিশোরীর হোম থেকে পালানোর সুযোগ পেলেই।
সরকারের এই হতাশাজনক পরিস্থিতির শিকার হয় এই কিশোরীরা।
No comments:
Post a Comment