আজ এই অন্ধকারাচ্ছন্ন ভয়ঙ্কর ভয়াল পরিবেশ, মানসিক ডাইবেটিক ও অসুস্থ স্ত্রী আবার নিজেও
মানসিক শারিরীক অসুস্থতার জন্য ভীষণ অসহায়ত্ব শঙ্কিত উদ্বিগ্ন প্রাণ হারানো, এবং কেউ আজ পাশে না থাকার জন্যই আমার ভীষণ মানসিক দুশ্চিন্তা হচ্ছে।
অথচ আশ্চর্য আশৈশব এই ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি পরিবারের জ্যেষ্ঠ পুত্র সন্তান হওয়ার জন্য কৈশরের থেকেই মাতাল বাপের জনৈকা রক্তাক্ত কন্যার রূপে শরীর ভোগ করার জন্য বিবাহের পূর্বেই আমি সেই কিশোরী গর্ভে
আসি পরবর্তী কালে ঐ নমঃ নমঃ বিবাহের পর উনিশো পঁয়তাল্লিশ সরস্বতী পুজোর আবেদিন সতেরো জানুয়ারী জন্ম হই দারিদ্র্যতার মাঝেই, একে একে দশ ভাই বোন তিন ভাই ও ছয় বোন সেই রক্ষিতা দিদিমা যার রূপ লাবণ্য মসৃণ ত্বক উজ্জ্বল বর্ণের জন্য বহু মূল্যবান সম্পদ ছিল, মাতাল চরিত্রহীন লম্পট রেসে
ও বে পাড়াতে রাত কাটানোর জন্যই আমরা রক্ত সূত্রে চর্ম রোগে ভুগছি সব ভাই বোনেরা।
যে ভাই বোনের জন্য চল্লিশ বছর বয়সে বাপ পণ হিসেবে বহু টাকার বদলে একজন মানসিক ও দুশ্চরিত্র বছর চৌত্রিশ বছরের কদাকার নারী সাথে বিবাহ দেওয়া হয়।
বিন্দু মাত্র ভালোবাসা যৌন সুখ ও শান্তি পেলাম না আশ্চর্য ব্যাপার যে এত সব জানতে পারলাম ঐ নারীর বিবাহের আগেই একবার এবরশান হয়েছিল মানসিক রোগের জন্য ইলেকট্রিক শক বহুবার দেওয়ার পর আর রোগীর পরিস্থিতি ভীষণ খারাপ হয়।
আমাদের প্রথম পুত্র সন্তান হওয়ার ঐ ভয়ংকর রকম মানসিক রোগগ্রস্ত আমার স্ত্রী অর্ধ নগ্ন ঐ ঠিকঠাক মতন
পুত্র ছেলেটি কোলে ঝুলছে শ্বশুর বাড়িতে কটকে না তখন পুরিতে ওর ছোট দাদারবাড়িতে কোলকাতার ব্যস্ত
ছুটে গিয়ে ঐ পাগলিনী কে দেখে আমার চোখে অন্ধকার নেমে এলো এতই মানসিক আঘাত পেলাম দুদিন পুরের সমুদ্র সৈকতে পাগলের মতন শুনে বসে কেটে গেল। শ্রী শ্রী জগন্নাথ কাছে হত্যে দিয়ে পড়ে রইলাম বিধির বিধান গত জন্মের কর্ম ফল প্রারব্ধ পূর্ব জন্মের পাপের বোঝা টানছি যে পুত্র সন্তান জন্য বিবাহ বিচ্ছেদ
যা ওদের পরিবারের দাদাদের মিছিল শুধুমাত্র সন্তান টি চাইলো, আমি বাইশ দিন বাপের দেওয়া চাকরীর পরোটা না করে ঐ বাইশ দিন তীব্র ক্ষোভ মানসিক দ্বৈত দ্বন্দ্বের মানসিক বিপর্যস্ত বিধস্ত ভয়ঙ্কর এক পরিস্থিতির শিকার হয়ে ঈশ্বরের অস্তিত্ব অবিশ্বাস করার প্রবণতা লক্ষ্য করলাম মনে মনে তখন শিশুটির
জন্ম থেকেই কেমন মায়া ত্যাগ করতে পারলাম না। আমি বিবাহ বিচ্ছেদ পর আবার নতুন করে জীবন শুরু করতে পারবো কিন্তু এই শিশু যে আমার প্রথম সন্তান যাকে দেখতেই কোলকাতা থেকে একদিন জনযুদ্ধ কটকে বারবার ছুটে গেছি বাইশ দিন বসে ভাবছি হে ঈশ্বর আমার কি করা উচিত?
মনের মধ্যেই নানা ধরণের প্রশ্ন তুলেছে মন অদূর ভবিষ্যতের নানা জটিল পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হবে
ভয়াবহ ছবি কখন ধাড়ি থেকে পালিয়ে যাবে ঔষধ খেতে চাইবে না আত্মীয়দের মা বাবা ভাই বোন সবাই আমার বিরুদ্ধে চলে যাবে একা পাগল স্ত্রী ও শিশু সন্তান নিয়ে কি ভাবে মানুষ করবো।
চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে বাইদানির রাতদিন চিন্তা করার জন্য মানসিক চাপ সহ্য করতে না পেরে ওদের বাড়ির
বইয়ের আলমারি খুলে রবীন্দ্রনাথের গ্রন্থাবলী পাঠ করছি রাত্রে আমার ঘুম আসছে না।
আমার আত্মজ পুত্র সন্তান ঠাকুর মায়ের কত আদরের হবে সে হেলা ফেলায় মামার বাড়িতে অবাঞ্ছিত
অবহেলায় এ মানুষ হবে কে জানে এই শিশুর মধ্যেই আবার পাগলামী লক্ষণ প্রকাশ পাবে কিনা? মনের
সতর্কীকরণ চলছিল।
আজ চৌত্রিশ বছর পর আবার সেই একই রকম পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছি না দুই পুত্রের নাম পর্যন্ত স্মরণ করতে ঘৃণা হয়।
হায় ঈশ্বর ভাই বোন এমন কি নিজের সবচেয়ে প্রিয় সন্তান পুত্র দুটি এই অবহেলা যদিও বিশেষ হাজার টাকা পেনশন পাই আর্থিক সাহায্য দেওয়ার দূরের কথা একটি ফোন করে না ?
বেঁচে আছি না এই ভয়ংকর অসুখ এ মারা গেছি খবর নেই না সন্তান এত অকৃতজ্ঞ হতে পারে ?
তবে হে ঈশ্বর তোমার অপার করুনা এবার মৃত্যুর হোক আমার যথাসাধ্য সাহায্য করেছিলাম আজ এই বিশাল চাকরী করে ছেলে বলেছিলো তোমার টাকাতে মুতে দি ----!
ছোট ছেলে অপমান করে ওর পা জীবন দিয়ে চাটালো।
স্কুলে পড়ার সময় দুই ভাই মিলে মদ খেয়ে এসে মেরেছিল পুলিশ এসে সাবধান করে দিয়েছিল
আজ ভাবছি এই মানসিক চাপ যন্ত্রনা কষ্ট বহন করতে পরিশান্ত আর ক্লান্তিকর আত্মবিলাপ হাহাকার ক্রন্দন
শৈশবে থেকেই আমার ভীষণ কষ্টের জীবন যাপন এর শেষ নেই আত্মহননের প্রবনতা আমার পথের গন্তব্য?
No comments:
Post a Comment