কবির চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হলো
ফুলের মতন নরম মন ছুঁয়ে
যায় দৈনন্দিন জীবনের শত
সহস্র মানুষের সুখ দুঃখের
সাথে মনের মাধুরী মিশিয়ে
আপনি লেখেন অনবদ্য কাব্য
আমার বাংলাদেশের জননী
আমার এক বাংলাদেশে মা
শ্যামল সোম
মা আমার যেমন অসামান্য
লেখেন গদ্য তেমনি লেখেন
শ্বেত পদ্ম পাতার কবিতা
শব্দ চয়নে বাক্য বিন্যাসে
ছন্দময় চিত্রকল্প নব্য চিনতে
মমনে ছোঁয়ায় হৃদয়ে গাঁথা
কাব্য আলোয় আলোয়
উদ্ভাসিত ঊর্মিমালা কাব্য।
পঠন পাঠে নিমগ্ন মন ছুঁয়ে
যায় অন্তরে অন্তরে ভিতরে।
আমি মুগ্ধ হলাম গো মা
মাঝে কাঁটাতারের বেড়া
কত কিছুই আলাদা অথচ
আমি মা পেয়ে গেলাম যে
আজ, যিনি কবি এমন সুন্দর
লিখন শৈলী নান্দনিক ও
শৈল্পিক ছন্দময়তায় ও
নিত্য নতুন আঙ্গিকে চিত্র
সঙ্কল্পে স্বাতী নক্ষত্র জ্বলে
জ্বলছে কাব্য জগতে উজ্বল
অরুন্ধতী তুমি আমার মা।
বৃদ্ধ পুত্র কাব্যপাঠে মুগ্ধ হলাম জননী।
No comments:
Post a Comment