আমার ভীষণ প্রিয় হেনরিক ইবসন নাটককারের নাটক ঘোষ্ট
বঙ্গীয়করণ নাম " অবৈধ প্রেম " নাট্য রূপের কাজ চলছে।
নাটকের চরিত্র অনুযায়ী যথার্থ কদর্য কামুক লম্পট ব্যবসায়ী
শুভেন্দু বোস,
ওনার স্ত্রী সুজাতা বসু, একসাথে সংসার স্বামীর মানসিক নির্যাতন নারীদের মর্মস্পর্শী হৃদয়ের ব্যথা বেদনা বোঝার মত মনের মানুষ শুভাকাঙ্ক্ষী দীপক রায় পরিবারের পারিবারিক বন্ধু প্রফেসর অবিহিত দীপক রায়, আজীবন সুজাতার পরম বন্ধু ।
কৃশানু বোস চিত্র শিল্পী ফ্রান্সে চিত্র শিল্পে স্কলারশিপ নিয়ে প্যারিসে আর্ট কলেজে উচ্চ শিক্ষার জন্য গেছিলেন
সদ্য শিক্ষ সমাাপ্ত করে কোলকাতায় বিলাসবহুল মৃত পিতার বাড়িতে ফিরেছন।
সোমা অপরূপ সুন্দরী শৈশব থেকেই পালিত কন্যা আগুনের বন্যা দুরন্ত গতি কাজ করে লরেটো কলেজ থেকে
পাশ করে নৃত্য চর্চা করে,
বলাই হলো ছুতোর সদ্য সমাপ্ত অনাথালয়ের নির্মানে এবং এই পরিবারের দীর্ঘ বছরের এই বৃদ্ধ সেবা করে আসছেন উনার স্ত্রী
রেবেকা এই পরিবারের গৃহকর্মে লিপত ছিলেন এক দুর্ঘটনায় মারা যান, গোপনীয় তথ্য যে রেবেকা শুভেনদুরর যৌন সঙ্গী ছিলেন, সোমা এদের অবৈধ কন্যা।
নাটকের গল্প সোমা তার নিজের ঘরে মিউজিক বাজনার সাথে শরীর চর্চা নৃত্য চর্চা করছে।
সুজাতা বসার ঘরে একতলায় পট থেকে চা তৈরী করে দেন বন্ধু দীপককে, আজীবন পরস্পরকে ভালোবেসে বিবাহ না করেও একসাথে এক আত্মিক সম্পর্ক গোপনে শারীরিক ও মানসিক বন্ধন রেখে, চলছেন।
স্বামীর অকাল মৃত্যু পরে সুজাতার পাশে শুভাকাঙ্ক্ষী অভিভাবকের দায়িত্ব বিকল্প ভাবনা দীপকের গোপনে রয়েছে তাঁর মনে মনে, আকাঙ্খা
দুজনে অতীতের সমৃতি রোমন্থনে সমুদ্র ঢেউ আছড়ে পড়ার আওয়াজ হচ্ছে।
আবার বর্তমানে সুজাতা নিজের স্বামীর স্মৃতি স্মারক স্বরূপ এই অনাথালয়ের নির্মানের বিরাট ভূমিকা
রয়েছে দীপকের নিরলস কঠোর পরিশ্রমে আজ কাজ সম্পন্ন হয়েছে শুভ উগ্ধবোধন হবে তিন দিন পর
আজ এই সময় কৃশ মানে কৃশানু পরাণ উচ্ছল উজ্জল চোখ রক্ত করবী নন্দিনী রঞ্জনের সাহসী সুপুরুষ
শিস দিতে প্রবেশ করেই মাকে এত বছর পরে মাকে দেখে আনন্দে আত্মহারা হয়ে পরম আহ্লাদে জড়িয়ে ধরে
শূণ্য তুলে নাচতে থাকে চিৎকার করে হাসতে ফরাসী সুরে সুরে হঠাৎ ছুটে আসে সোমা মাকে সোফায় বসিয়ের সোমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে সালসা নাচ নাচতে থাকে ফরাসী সুরে অন্য তালে তালে।
দীপক রায় মৃদু হাসি মুখে পাইপে টানছেন।
দিনের বেলায় কৃশানু শুয়ে আছে তার ঘরে পিয়ানো, ঈজেল স্যান্ড, সিটিং টুল
জানলা দিয়ে সূর্যোদয়ের আলোয় উদ্ভাসিত আলোকিত ঘরে সোমা স্টট প্যান্ট
গেঞ্জি পরণে উচ্ছল হাসতে ঝাঁপিয়ে পড়ে কৃশানুর বুকে," এই কৃশ আমাকে আদার করো,
খবরদার বাঞ্চৎ , don't KISS me, bad smell comes from your mouth, you sit,
Please some my sweetheart DARLING I really love from childhood,
I can fuck anyone, you you are dreamlike, only once I like to
suck you sweet leaves, ok let me suck your কৃশ সোমা গেঞ্জি খুলতে যায়, কৃশ,
সোমা অপরূপ সুন্দরী শৈশব থেকেই পালিত কন্যা আগুনের বন্যা দুরন্ত সাহসের নির্ভীক,
সোমা প্রচন্ড জোরে মারধোর শুরু করে কৃশানু শুয়ে মার খাচ্ছে হঠাৎ আকস্মিক সোমা
আবার কৃশানুর বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ে চুম খেতে থাকে।
পরস্পরের সাথে সম্পর্ক আশৈশব ভালোবাসার ছোঁয়ায় শারীরিকভাবে উপভোগ করে।
সোমা ও কৃশানু যৌন কামনায় অস্থির some cried, you basterd --- fuck me hard harder.
শীৎকার ধ্বনি সহবাসে না ধর্ষণে কে জানে?
পর্দা আড়ালে সুজাতা বিস্ময় ভয়ার্ত চোখে তাকিয়ে রয়েছে।
আলো নিভে যায়
পরের দৃশ্যে দীপক ও সুজাতা সোমা আর কৃশানু যৌন
সম্পর্কআশৈশব থেকেই এর পরিণতি কী
সুজাতা ঠিক মানতে পারছে না দীপকের মতামত
যে সুপষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হোক !
কৃশানু যখন জানতে পারবে তাদের গোপন পরিচয় কি
ভাবে react করবে চিন্তিত দুজনে।
কাজের মাসি এসে জানায় বলাই এসেছে কথা বলতে চায়
সুজাতা বলাইকে নিয়ে আসতে বলে
সোমা তার জন্ম পরিচয় জানতে পেরে আত্মহনন বা নেশা আচ্ছন্ন হয়ে ধরাশায়ী
ক্রমশ চলবে।
No comments:
Post a Comment