Wednesday, 6 February 2019

নূতন চলচ্চিত্র নাম " পদ্মা নদীর চরাচর "

নূতন চলচ্চিত্র নাম " পদ্মা নদীর চরাচর  "

সৃজনে শ্যামল সোম

নারীদের প্রতি সম্মান শ্রদ্ধা সহমর্মিতা
স্নেহ তাঁদের বক্তব্য জীবন যাপন সংগ্রামী
মনোভাব, দৈনন্দিন জীবনের চলার পথে
শতসহস্র বাধা বিঘ্ন অতিক্রম স্তন্যদায়িনী
জননীদের স্বপ্ন কস্ট দুঃখে চরাচরের নানা
আঞ্চলিক ভাষায় মিশ্রণ কলহ ঝগড়া প্রেম।
ধূ ধূ বালিয়ারির শুষ্ক নদী মানেই নারী তাঁর
প্রতি শ্রদ্ধা রইলো এই নদীর, পদ্মা নদীর
রাজশাহী কাছে চরাচরের নানা গাঁয়ের
নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে মাটি, পদ্মা নদীর
পাড়ে ভেঙেছে ঘর সংসার আগ্রাসী উত্তাল নারী
রূপে অপ্সরী পদ্মা নদীর ভয়ঙ্কর সন্ত্রস্ত বিভিন্ন
জেলার মানুষ শরণার্থী তাঁদের নিয়ে Script লিখতে
ও লোকেশন দেখতে যাচ্ছি, চলচ্চিত্র নির্মাণে
বাংলাদেশে রাজশাহী পদ্মা নদীর চড়ে বসবাস
ছিন্নমূল গৃহহারা উদ্বাস্তু ও জবরদখলকারী মেহনতি
মানুষের সংস্পর্শে এসে চলচ্চিত্রায়ণ বাংলাদেশের
কেউ যদি প্রযোজক হিসেবে যোগ দেন উপকৃত হবো।
আর্ট শৈল্পিক নান্দনিক কাজ যাঁরা পছন্দ করেন তাঁদের
প্রতি  আল্লাহ্ আপনার সহায় হোন।

নারীদের প্রতি সম্মান শ্রদ্ধা সহমর্মিতা স্নেহ তাঁদের বক্তব্য
জীবন যাপন সংগ্রামী মনোভাব, দৈনন্দিন জীবনের চলার
পথে শতসহস্র বাধা বিঘ্ন অতিক্রম স্তন্যদায়িনী
জননীদের স্বপ্ন কস্ট দুঃখে জীবন সংগ্রাম অদম্য
সাহসের সাথে মোকাবিলা করে ঠিকে থাকা।

ধূ ধূ বালি য়ারির শুষ্ক নদী মানেই নারী তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা রইলো এই নদীর,
পদ্মা নদীর রাজশাহী কাছে চরাচরের নানা গাঁয়ের নদীর
ভাঙনে বিলীন হচ্ছে মাটি, পদ্মা নদীর পাড়ে ভেঙেছে ঘর
সংসার আগ্রাসী উত্তাল নারী রূপে অপ্সরী পদ্মা নদীর ভয়ঙ্কর

রাজশাহী জেলায় অনেক উল্লেখযোগ্য নদী আছে।
এখানে প্রধান নদী পাদ্মা এছাড়া মাথাভাঙা,পুনর্ভবা,
বারনই নদী, রাণী নদী, কম্পো নদী ইত্যাদী। পদ্মা
বাংলাদেশের একটি প্রধান নদী। এটি হিমালয়ে উৎপন্ন
গঙ্গানদীর প্রধান শাখা এবং বাংলাদেশের ২য় দীর্ঘতম নদী।
বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শহর রাজশাহী এই পদ্মার উত্তর তীরে অবস্থিত।

পদ্মার সর্বোচ্চ গভীরতা ১,৫৭১ ফুট(৪৭৯ মিটার) এবং গড়
গভীরতা ৯৬৮ফুট(২৯৫ মিটার)। পদ্মার প্রধান উপনদী মহানন্দা ও পুনর্ভবা।
পদ্মার বিভিন্ন শাখানদীর মধ্যে গড়াই, আড়িয়াল খাঁ, কুমার, মাথাভাঙ্গা,
ভৈরব ইত্যাদি অন্যতম। আবার পদ্মার বিভিন্ন প্রশাখা নদীসমূহ হলো-

মধুমতী, পশুর, কপোতাক্ষ ইত্যাদি। এই নদীগুলো কুষ্টিয়া, যশোর, ঝিনাইদহ,
নড়াইল, মাগুরা, বাগেরহাট,গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, বরিশাল,
পটুয়াখালি ইত্যাদি জেলার উপর দিয়ে বিস্তৃতি লাভ করেছে।
শান্ত পদ্মা নদীর বুকে জেগে ওঠা চরে ঝাঁক বেঁধে আকাশে ডানা
মেলছে অতিথি পাখির দল। নদীর দুামুস থেকে দামুসে উড়ে চলা
পাখির কিচির-মিচিরে মুখরিত পদ্মাচর। পানি নিয়ে খেলা, খাবারের
সন্ধান, খুনসুটি আর বিশ্রাম শেষে হঠাৎ করেই উড়ে চলার দৃশ্য যেন জলরঙে আঁকা ছবি।

ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নদীসহ নদীর পাড়ের গ্রাম ও জলাশয়ে মুগ্ধতার আবেশ ছড়াচ্ছে এ দৃশ্য। ১১ মার্চ শনিবার সময় টিভি’র এক প্রতিবেদনে এ সব তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শীত শেষে রাজশাহীর পদ্মা নদীর চরকে
ঘিরে বেড়েছে অতিথি পাখির কলরব। তিব্বতীয় মানিকচক,
সাইবেরিয়ান ফিদ্দাসহ দেখা মিলছে বিলুপ্ত নানা প্রজাতির পাখিও।
বন বিভাগ বলছে, পরিবেশগত উন্নতি ও খাবারের প্রাচুর্য অসময়েও
বাড়িয়েছে পাখিদের বিচরণ। নৈস্বর্গিক এ দৃশ্য খুব সহজে আকৃষ্ট করছে দর্শনার্থীদের।

এতে বাড়তি রোজগারে ব্যস্ততা বেড়েছে মাঝিদেরও।

সামাজিক বন বিভাগের দেয়া তথ্য মতে, এ বছর জেলার পুঠিয়া,
হাড়ুপুর,গোদাগাড়ীসহ চারটি স্থানে স্থায়ী বাসা বেঁধেছে শত শত পরিযায়ী পাখি।

রাজশাহী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. ইমরান আহম্মেদ বলেন,
‘বিভিন্ন ধরণের গাছপালা বেড়েছে তাই পাখির খাবার এবং বসবাসের
জায়গা পাওয়ায় পাখিরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছে।’

No comments:

Post a Comment