অতি বড় ঘরনি না পায় ঘর
অতি বড় সুন্দরী না পায় বর
বর যে এখন পর।
শ্যামল সোম
অধ্যাপক বাপ অনেক সাধ করে
কবি মানুষ বাড়ির নাম রেখেছিলেন
" ভালোবাসার কাব্যিক বাড়ি "
কবি পত্নী তিনি নিজে কাব্য চর্চা করেন।
একমাত্র কন্যা মিষ্টি মেয়ে, সইদের প্রিয়
সাথে মিতালি নিতা ছাত্রী মেধাবী বিদুষী।
সুন্দরী, মনোরম পরিবেশে শান্তি নিবাসে,
বাবা মায়ের বাগান বাড়িতে ছুটিতে এসে,
হঠাৎ প্রথম দেখা প্রেমে পড়লেন দীর্ঘকায়
সুপুরুষ এ যে সেই তাঁর এক স্বপ্নেররাজপুত্র।
বিশ্ব বিখ্যাত স্নামধন্য জ্ঞানি মহাগুনি স্বামী
ভালোবাসা পিয়াসী মন উন্মুখ হয়ে রয়েছে,
দেশ বিদেশী ভিজিটিং প্রফেসার হয়ে নানা
বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তৃতা আলোচনা গবেষণায়
দিন যায় বছর গড়ায় একা একা একাকীত্ব,
মাঝে লুকিয়ে মন বাপ মায়ের ভালোবাসায়,
স্নেহ মমতায় প্রতিপালন, বিবাহের পর দুই
কন্যার জননী বিশ্ব বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা পদ।
ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ প্রফেসার হেড অফ ডিন।
ভালোবাসার বাড়ি এককী বাস, লেখার অনন্ত
অবকাশ, তাঁদের দুই মেয়ে স্বামী বিদেশে বসবাস,
পড়াশোনা, ভালোবাসার বাড়ি হলো ছাড়াছাড়ি
আজও স্বপ্নের ভালোবাসার বাড়ি,নিরবচ্ছিন্ন
একা কাছে শুধু স্মৃতি, নীতা আপন সাহিত্য জগতে
রম্য গল্প ও রম্য রচনা করেন তিনি একান্ত আবাস
ব্যক্ত এ ভালোবাসার বাড়ি এককী করেন বসবাস,
আশ্চর্য হাসিখুশি তিনি, এখনও কিশোরীর উচ্ছাস।
No comments:
Post a Comment