Friday, 17 March 2017

গদ্য ও পদ্য আমার পথের আড়ালে

গদ্য কবিতা
তারিখ--: 14---3--- 17

আমার নদী সাথেই প্রেম

শ্যামল সোম

নদী তোমার জলের ভেতরে জল
স্পর্শে শিহরণ শারিরীক তারুণ্যে
উত্তাপে নদীর বহমান স্রোতে অতল,
জল আহ্বানে অরণ্যে কলি ফুটছে।
রূপে গুনে দু নয়নে অনলে জ্বলছে।
জলের আলিঙ্গনে যেই দিয়েছি ডুব
নদী তার ঘূর্ণাবর্ত টানতেই এ নিশ্চুপ।
অবগাহনে কাব্যের স্বপ্নে নিমগ্ন সহবাস
নদী শারিরীক যূঁই  ফুলের ঘ্রাণে সুবাস
নদীই বন্যা আদরের নদীর সাথে বসবাস।

বিভাগ গদ্য কবিতা
তারিখ ---: 14--3-17

তুমিই আমার কবিতা         ( জনৈকা কবির স্মরণে)

বাঁশিওয়ালা  শ্যামল সোম

তুমিই জীবন্ত কবিতা সুলেখা
শিশির ভেজা অপরাজিতা
পূর্ণ এ চাঁদের মায়ায় জ্যোৎস্নায়
হে স্বপ্নের কবি তোমার কবিতায়।
ছন্দে ছন্দে মুগ্ধতায় হৃদয়ের সমুদ্রে,
ঢেউয়ের মত আঁচড়ে পরে এক একটি
শব্দে জাগে প্রতিটি রোমকূপে শিহরণ
বহমান রক্তে শিরায় শিরায় আলোড়ন।
মন চায় তারকাঁটার সীমা রেখা পেরিয়ে
যথারীতি যথাযোগ্য প্রমাণ পত্র দেখিয়ে
ছুটে যাই আমার ফেলে আসা সোনার
বাংলাদেশে আমার ফেলে আসা স্বদেশ !
জন্মভূমির শেকড়ের টানে সত্তর
বছর ধরে কখন দাদু কখন বাবার
সাথে পরবর্তী  কালে একাই শৈশবের
স্মৃতি বিজড়িত বিমোহিত ময়মনসিংহে।
মুক্তা গাছা গ্রাম নীল দিগন্ত বিস্তৃত মাঠে
সবুজের সমারোহ এ " আজ ধানের শীষে
রৌদ্র ছায়ায় লুকো চুরি খেলা রে ভাই
লুকোচুরির খেলা", কেন তোমাকে দেখলেই
মনে হয় কবি তুমিই যেন শৈশবের খেলার
সাথী,  আমার আয়েশা আখতা, এর আব্বু
মোক্তার হোসেন সাহেব আমার দাদুর ঘনিষ্ঠ
দোস্ত ! দোস্তি  কাকে বলে দেখে ছিলাম।
পঞ্চাশ সালে উনি নিজে জান কবুল করে
আমাকে বুকে জড়িয়ে পরিবারের সকলকে
কাঁটাতারের বেড়ার  এপারে পাঠিয়েছিলেন,
আজও শ্রদ্ধায় হই নতশির তিনি মমিন মানুষ।
ভাবাবেগে স্মৃতি চারণ মাফ করে দিও কবি
তোমার কবিতায় ফিরে দেখি স্বপ্নের দেশ।
মানুষের জীবন বিন্যাসের প্রতিচ্ছবি কাব্যিক
কাব্যের অলংকরণে মোহাচ্ছন্ন এ প্রতীক্ষিত
পাঠক প্রেমিকের হৃদয়ে প্রেমিকার মন উৎফুল্ল
হউক, কাব্যের দেবী প্রাণিত প্রাণের অফুরন্ত
ভালোবাসার নিও, শুভেচ্ছা জানাই  অভিনন্দন।

বৃষ্টিস্নাত তুমিই

শ্যামল  সোম

বৃষ্টির জলে থৈ থৈ প্রেম
বৃষ্টি তোর ভালোবাসার
ঘামের ঘ্রাণে স্মৃতি সুষম
অক্ষয় আজও  এ প্রাণে।

বিচারের বাণী নিরবে নিভৃতে কাঁদে,
আপনারে নিয়ে তবুও পড়ে সে ফাঁদে।
প্রেমের পথে ক্ষত চিহ্ন মেয়ে বেপরয়া
ভালোবাসার কাঙালিনী প্রেমের হাওয়ায়
সুখের খোঁজে পথের বাঁকে হারায় হায় হায়।

সুমী বোন ভালোবাসায় ভালোবেসেই আছি কল্যাণে ক্রান্তি,
বন্ধুত্বের হাত ধরে জীবনের চলার পথে না যেন আসে ক্লান্তি,
নারী আর কবিতার প্রতি  ভালোবাসা বহে আনবে বিশ্ব শান্তি
এই  বাতাবরণে আগামী প্রজন্ম বুঝবে অতীতের  ভুল ভ্রান্তি।
এ ভাবেই ফুটে ঝরে গেছে মেয়ে
আপদ গেছে বলে হেসেছে সকলে
বিপদ পদে পদে পথে রয়েছে বিছায়ে
তোর ঘুম হীন চোখ জ্বলে উঠল অকালে।

কৃতজ্ঞ রইলাম আপনাদের সকলের কাছেই অনুপ্রাণিত হই।
আমার নূতন ছড়ার পাতা উৎসর্গ করলাম আমার ছোটমাকে

ছড়ায় ছড়ায় ভরিয়ে দিতে হিমসিম
এ আমার তোড়ায় বাঁধা ঘোড়ার ডিম।

বিভাগ গদ্য কবিতা
তারিখ ---: 14--3-17

তুমিই আমার কবিতা         ( জনৈকা কবির স্মরণে)

বাঁশিওয়ালা  শ্যামল সোম

তুমিই জীবন্ত কবিতা সুলেখা
শিশির ভেজা অপরাজিতা
পূর্ণ এ চাঁদের মায়ায় জ্যোৎস্নায়
হে স্বপ্নের কবি তোমার কবিতায়।
ছন্দে ছন্দে মুগ্ধতায় হৃদয়ের সমুদ্রে,
ঢেউয়ের মত আঁচড়ে পরে এক একটি
শব্দে জাগে প্রতিটি রোমকূপে শিহরণ
বহমান রক্তে শিরায় শিরায় আলোড়ন।
মন চায় তারকাঁটার সীমা রেখা পেরিয়ে
যথারীতি যথাযোগ্য প্রমাণ পত্র দেখিয়ে
ছুটে যাই আমার ফেলে আসা সোনার
বাংলাদেশে আমার ফেলে আসা স্বদেশ !
জন্মভূমির শেকড়ের টানে সত্তর
বছর ধরে কখন দাদু কখন বাবার
সাথে পরবর্তী  কালে একাই শৈশবের
স্মৃতি বিজড়িত বিমোহিত ময়মনসিংহে।
মুক্তা গাছা গ্রাম নীল দিগন্ত বিস্তৃত মাঠে
সবুজের সমারোহ এ " আজ ধানের শীষে
রৌদ্র ছায়ায় লুকো চুরি খেলা রে ভাই
লুকোচুরির খেলা", কেন তোমাকে দেখলেই
মনে হয় কবি তুমিই যেন শৈশবের খেলার
সাথী,  আমার আয়েশা আখতা, এর আব্বু
মোক্তার হোসেন সাহেব আমার দাদুর ঘনিষ্ঠ
দোস্ত ! দোস্তি  কাকে বলে দেখে ছিলাম।
পঞ্চাশ সালে উনি নিজে জান কবুল করে
আমাকে বুকে জড়িয়ে পরিবারের সকলকে
কাঁটাতারের বেড়ার  এপারে পাঠিয়েছিলেন,
আজও শ্রদ্ধায় হই নতশির তিনি মমিন মানুষ।
ভাবাবেগে স্মৃতি চারণ মাফ করে দিও কবি
তোমার কবিতায় ফিরে দেখি স্বপ্নের দেশ।
মানুষের জীবন বিন্যাসের প্রতিচ্ছবি কাব্যিক
কাব্যের অলংকরণে মোহাচ্ছন্ন এ প্রতীক্ষিত
পাঠক প্রেমিকের হৃদয়ে প্রেমিকার মন উৎফুল্ল
হউক, কাব্যের দেবী প্রাণিত প্রাণের অফুরন্ত
ভালোবাসার নিও, শুভেচ্ছা জানাই  অভিনন্দন।

No comments:

Post a Comment