অবৈধ সম্পর্কের প্রেম ভালোবাসায় জড়িয়ে পড়ে দুলাল দাস ও বিবাহিতা রমা দত্ত, রমার স্বামী বাদল দত্ত
বাড়ি থেকে দেখে শুনেই শুভ ক্ষণে ফাল্গুনের পূর্ণিমায় না পরের দিনের একুশে ফাল্গুন মাস দু’হাজার সালে
ফুলশয্যা- বাসর শয্যা রমার রূপে মুগ্ধ বিমোহিত বাদল ঈষৎ হাস্য উজ্জ্বল উদ্ভাসিত মুখে প্রশংসা করে বলে,
" রমা তুমি এত সুন্দর ! বড় বিস্ময় জাগে -- আমার মতন কালো মোটা ভোঁতা নাক এই দৈত্য দানবকে পছন্দ করলে কেন ?
লাস্যময়ী দুচোখে বিদূৎ ঝলক ঝলসে ওঠে সাপের মতন দুহাতে বাদল কে জড়িয়ে ধরল, কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিস করে বলে, দৈত্যের কাছে সর্বদাই সুখে থাকবো বলে।
রমা সেই বিবাহিত জীবন সঙ্গিনী স্ত্রী এক দু বছরের কন্যা সন্তান ফেলে দুলাল দাসের সাথে পালালো দীর্ঘ দিনের অবৈধ যৌন সম্পর্ক না অবৈধ প্রেম এই কি পরিণতির দায়ী কে ?
দিঘার সমুদ্রে সৈকতে সূর্যোদ্বয়ের ভোরে হোটেলের ঘরে রমা ও দুলাল অতৃপ্ত শারীরিক সুখ পরস্পরের কাছ থেকেই তুমুল সহবাসে আকন্ঠ চুম্বনে লেহনে হৃদয়ের গহীন গোপন রাখা প্রেম ভালোবাসার সুধা পান করছে হঠাৎই দুলাল বিবাহের প্রতিশ্রুতি রমাকে দেওয়া অঙ্গীকার থেকে রেহাই পেতে বালিশ মুখে চাপা দিয়ে শ্বাস রোধ করে খুন করে ফেরার ফেরারী প্রেমিকের খোঁজে পুলিশ, বেনামে পরিচিতি হোটেলে পরিচিত দিয়ে উঠেছিল শেষে পুলিশ সূত্রের খবর অনুযায়ি রমার দেহ পোষ্ট mortom পরে বেওয়ারিশ লাশ দাহ করা হয়।
দুলাল এই মর্মান্তিক পরিনতি ঘটবে জানতো সে প্রচন্ড ঘৃণায় কোন খোঁজ খবর করেও নি। ভুটানের কাজ নিয়ে চলে যায় ঐ সন্তান যে তার ঔরসজাত নয় বলেই পরিত্যক্ত হয় জারজ এ ভাবেই ভরে উঠছে জন্য সংখ্যা।
কেউ কেউ বলেন, বাদল ও রমাকে এক বিশেষ মুহূর্ত নিজেদের বিছানায় আলিঙ্গন পরস্পরের তৃষ্ণার্ত
শারিরীক মিলন ক্ষণে হঠাৎই দুলালে আবির্ভাব এ অতৃপ্ত বাঘিনী অট্টহাস্য শুনে দুলাল প্রাণ ভিক্ষা চায়।
দুলাল এক সময়ের স্বামী সে আজ ভিক্ষুকের মতন দুহাত জোর করে প্রণীত হয়।
আশ্চর্য নারীর মন অবৈধ যৌন সম্পর্ক স্থাপন, একজনের কাছ থেকে শারীরিক সুখ আদায় করছে।
রমা নিজের স্বার্থের স্বামীর অর্থ কৌলীন্য বিলাসবহুল জীবন যাপন করতে দু নৌকায়বিহার এ ভাসছিল।
আজ চরম মুহূর্তে বাদল কে সাহায্য করে নিজের বিবাহিত স্বামীকে খুন করে পালায়।
No comments:
Post a Comment